মোঃজোনায়েদ হোসেন জুয়েল,
ষ্ট্যাফ রিপোর্টার,কিশোরগঞ্জ
শিক্ষা, গবেষণা এবং জনসেবায় অনন্য অবদান রেখে কিশোরগঞ্জের মানুষের হৃদয়ে স্থান করে নিয়েছেন এই চিকিৎসক দম্পতি। করিমগঞ্জ উপজেলার এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্ম নেওয়া এই মমতাময়ী শিক্ষিকা শৃঙ্খলায় কঠোর হলেও শিক্ষার্থীদের কাছে তিনি এক আদর্শ ও মাতৃসুলভ অভিভাবক।
তাঁর গবেষণার পরিধিও যথেষ্ট বিস্তৃত—দেশি-বিদেশি জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে ২৮টি গবেষণা প্রবন্ধ। ২০২৪ সালে জার্মানির ফ্রাঙ্কফুর্টে অনুষ্ঠিত ইউরোপিয়ান সোসাইটি অব ক্লিনিক্যাল ভাইরোলজির আন্তর্জাতিক সম্মেলনে তিনি রিসোর্স পারসন হিসেবে যোগ দেন, যা তাঁর আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির প্রমাণ।
করোনা মহামারীর সময় কিশোরগঞ্জে RT-PCR ল্যাবের ফোকাল পারসন হিসেবে তিনি দায়িত্ব পালন করে জনস্বাস্থ্য সেবায় রাখেন প্রশংসনীয় ভূমিকা। তাঁর দক্ষতা ও আন্তরিকতায় জেলার মানুষের জন্য সহজলভ্য হয় আধুনিক রোগ নির্ণয়ের প্রযুক্তি।
চিকিৎসা ও শিক্ষার গণ্ডি পেরিয়ে তিনি কাজ করে চলেছেন অসহায় ও এতিম শিশুদের কল্যাণে। স্বামীসহ তাঁর নেতৃত্বে কিশোরগঞ্জে গড়ে উঠেছে উন্নত স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থা—যা জেলার চিকিৎসা ব্যবস্থায় এনেছে যুগান্তকারী পরিবর্তন।
তাঁরা কেবল চিকিৎসক নন—তাঁরা আধুনিক চিকিৎসা সেবার দিশারী এবং মানবিকতার আলোকবর্তিকা।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন