সরকারি এই ফার্মেসির ওষুধগুলো হবে সর্বোচ্চ ভালো মানের। এছাড়া বহুল ব্যবহৃত ওষুধগুলো তিন ভাগের এক ভাগ দামে পাওয়া যাবে।
এ বিষয়ে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের বিশেষ সহকারী অধ্যাপক সায়েদুর রহমান একটি গণমাধ্যমকে বলেন, আমাদের হাসপাতালগুলোতে ল্যাব সার্ভিস আছে, অন্য প্রাইমারি হেলথকেয়ার সার্ভিস আছে কিন্তু কোথাও কোনো ফার্মাসিউটিক্যাল সার্ভিস নেই। এটা হবে একটা নতুন বন্দোবস্ত, যা চালু করতে হবে। সরকারি যত হাসপাতাল এবং ক্লিনিক আছে, সেখানে এই ফার্মেসি করা হবে।
স্বাস্থ্য বিভাগ সূত্রে জানা গেছে সরকারি ফার্মেসির বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে ওষুধ চুরি ঠেকানো। তাই, পুরো ব্যবস্থা ডিজিটাল করা হবে।